Monday, November 25, 2019
Sunday, November 24, 2019
শেষমেশ সন্ধ্যার পর শুরু হল ডিএসএ নির্বাচনের ভোট গণনা পর্ব।
রোববার শিলচর জেলা ক্রীড়া সংস্থার বিজিএম নির্বাচন ঘিরে দিনভর ছিল রাজনৈতিক নেতাদের দৌড়ঝাঁপ।ভোট পর্বের শুরুতে কিছুটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হলেও পরে ফিরে আসে মূল ছন্দে।তবে ভোটদান প্রক্রিয়া প্রায় মিটারগেজ ট্রেনের গতিতে সম্পন্ন হয়।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণের পালা শুরু হতে গড়িয়ে যায় সন্ধ্যা।গণনা পর্ব শুরুতেই সংস্থার সদস্য কর্মকর্তারা প্রতীক্ষার অবসানে আসনে বসে পড়েন।দিনভর দৌড়ঝাঁপের পর প্রায় ক্লান্ত হয়ে পড়েন ভোটাররা।এদিকে, নির্বাচন প্রক্রিয়া চলাকালীন মাঠ ছেড়ে একে একে বেরিয়ে যেতে দেখা যায় উল্লেখযোগ্য পদপ্রার্থীর প্রধানদের। এতে উপস্থিত অনেকেরই আগাম রিলেক্স মুডে পরিলক্ষিত হয়।
Monday, August 26, 2019
তালপাকা ভাদ্রের রোদ্দুরে ফাটাফাটি ফুটবল ম্যাচ শিলচরে।
খেলার খবর,শিলচর:- দাবদাহ রোদ্দুরের মধ্যে ও ফুটবল ম্যাচ উপভোগ করলেন দর্শকরা।সোমবার শিলচর জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে ফুটবল ম্যাচে মুখোমুখি উভয় দলের ফুটবলাররা আক্রমণাত্মক মেজাজে জমজমাট ম্যাচ উপহার দেন দর্শকদের।
Thursday, May 9, 2019
পূর্তবিভাগের ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে জনমনে
মেহেরপুর এলাকার মেইন সড়কের একাংশ বীভৎস রূপ ধারণ করেছে।শিলচর মেডিক্যাল রুটের গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি বেশকদিন থেকে জলমগ্ন থাকার পেছনে পূর্ত বিভাগের চরম উদাসীনতাকে দায়ী করলেন স্থানীয় লোকজন। প্রতিদিন রোগী নিয়ে যানবাহন সহ
অ্যাম্বুল্যান্সগুলো ক্রমশ বিপদঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।বরাকের গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির বেহাল দশায় পূর্তবিভাগের ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে জনমনে
।
ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘ কয়েকবছর থেকেই
সংস্কার অবহেলিত রয়েছে সড়কটিতে।
পূর্ত বিভাগের সংস্কার কার্যের চেহারা শেষ বছর তিনেক হবে দেখেননি বলে দাবি করছেন তারা।
ওই এলাকার জনৈক রামরতন গোয়ালা ক্ষোভ উগড়ে বলেন, শুধু সড়কে নয় এলাকার বহু ঘরবাড়ি চারপাশে জল জমে রয়েছে।এরজন্য তিনি, ওই এলাকায় থাকা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দিকে অভিযোগের আঙ্গুল তুলেন।হাসপাতালের ময়লা জল বেড়িয়ে নিষ্কাশনের নালার ব্যবস্থা না থাকায় এলাকার সড়ক সহ রাস্তাঘাট দখল করে বলে অভিযোগ জানান রামরতন বাবু।জলমগ্ন সড়কটিতে কোন বড়সড় দূর্ঘটনা ঘটলে এরজন্য পূর্তবিভাগ দায়ী থাকবে বলে দাবি এলাকাবাসীর।কেননা, তারা বারকয়েক সড়কটি সংস্কারের জন্য সরকারের অর্থ বরাদ্দ হয়।কিন্তু সড়ক সারাইয়ের কোনও কাজ হয়নি বলে জানান তারা।সড়কটি পূর্তবিভাগের অধিকারীকদের জন্য কামধেনু গাভী বলেও মন্তব্য করেন উপস্থিত লোকজন।যদি বরাদ্দ অর্থের সঠিক ব্যয়ে সড়কটি উচুঁ করে তৈরী হত।তবে সড়কটির কুৎসিত চেহারা ধারণ করত না বলে মত ব্যক্ত করেন স্থানীয় লোকজনেরা।
অ্যাম্বুল্যান্সগুলো ক্রমশ বিপদঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।বরাকের গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির বেহাল দশায় পূর্তবিভাগের ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে জনমনে
।
ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘ কয়েকবছর থেকেই
সংস্কার অবহেলিত রয়েছে সড়কটিতে।
পূর্ত বিভাগের সংস্কার কার্যের চেহারা শেষ বছর তিনেক হবে দেখেননি বলে দাবি করছেন তারা।